বাংলা ব্যাকরণ থকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যা শেষ সময়ে কাজে দিবে ? এসএসসি পরীক্ষা টেস্ট পরীক্ষা উভয়ের জন্য

শেষ সময়ে বাংলা ব্যাকরণ প্রস্তুতি

 


বাংলা ব্যাকরণ এর মৌলিক কিছু বিষয় যেনে নেই 

বাংলা ব্যাকরণের মৌলিক বিষয়গুলি হলো ধ্বনি, বর্ণ, শব্দ, বাক্য, প্রত্যয়, বিশেষ্য, ক্রিয়া, সর্বনাম, সমাস, অকারক, কারক, সন্ধি, সমাপ্তি, বিশেষণ, উপমেয়, অব্যয়, বিশেষজ্ঞ, সম্প্রসারণ, উপসর্গ, ব্যাঞ্জনস্বর, অভিধান, লিঙ্গ, কাল, ব্যক্তি, পরিমাণ, মাধ্যম, স্থান, সময়, কর্ম, করণ, সাধন, সাধ্য, স্বসমর্থন, উপপদ, কৃতি, আত্মসমর্থন, পৌরাণিক বিশেষজ্ঞ, শাব্দিক সমর্থন, এমন অনেক টপিক থেকে বিশেষ ভাবে নির্বাচন করে আমরা কিছু প্রশ্ন নিয়ে আসেছি যা তোমার পরীক্ষার ফলাফল ভালো করতে অনেক সাহায্য করবে ।

তেমনি কিছু তপিক থকে আলোচনা করা হল ঃ প্রশ্ন এবং উত্তর নিয়ে -

বাংলা বাকরনের  ইতিহাস থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: বাংলা বাকারনের সূচনা কখন?

উত্তর: বাংলা বাকারনের সূচনা হয় মধ্যযুগে। ১৬শ শতাব্দীতে বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা শুরু হয়।


প্রশ্ন: বাংলা বাকারনের প্রথম গ্রন্থ কোনটি?

উত্তর: বাংলা বাকারনের প্রথম গ্রন্থ হল "বঙ্গভাষার ব্যাকরণ"। এটি রচনা করেন মুহম্মদ শহীদল্লাহ।


প্রশ্ন: বাংলা বাকারনের বিকাশের ধারা কী?

উত্তর: বাংলা বাকারনের বিকাশের ধারা নিম্নরূপ:
১৬শ শতাব্দী: এই শতাব্দীতে বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা শুরু হয়। মুহম্মদ শহীদল্লাহর "বঙ্গভাষার ব্যাকরণ" এই শতাব্দীর একটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ।
১৭শ শতাব্দী: এই শতাব্দীতে বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে তেমন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি।
১৮শ শতাব্দী: এই শতাব্দীতে বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রগতি হয়। রামরাম বসুর "বঙ্গভাষার ব্যাকরণ" এই শতাব্দীর একটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ।
১৯শ শতাব্দী: এই শতাব্দীতে বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে ব্যাপক অগ্রগতি হয়। এই শতাব্দীতে রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলির মধ্যে রয়েছে-
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের "বঙ্গভাষার ব্যাকরণ"
দীনবন্ধু মিত্রের "বঙ্গভাষার ব্যাকরণ"
রমেশচন্দ্র দত্তের "বঙ্গভাষার ব্যাকরণ"
২০শ শতাব্দী: এই শতাব্দীতে বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে আরও অগ্রগতি হয়। এই শতাব্দীতে রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলির মধ্যে রয়েছে-
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের "বাংলা ব্যাকরণ"
মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের "বাংলা ব্যাকরণ"
প্রমথ চৌধুরীর "বাংলা ব্যাকরণ"

প্রশ্ন: বাংলা বাকারনের বিবর্তনের উল্লেখযোগ্য ধারাগুলি কী কী?

উত্তর: বাংলা বাকারনের বিবর্তনের উল্লেখযোগ্য ধারাগুলি নিম্নরূপ:
ব্যকরণের বিষয়বস্তু: প্রাথমিকভাবে বাংলা বাকারনের বিষয়বস্তু ছিল তুলনামূলকভাবে সীমিত। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে বাংলা বাকারনের বিষয়বস্তু ব্যাপকতর হয়ে ওঠে।
ব্যকরণের পদ্ধতি: প্রাথমিকভাবে বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণ করা শুরু হয়।
ব্যকরণের ভাষা: প্রাথমিকভাবে বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে সংস্কৃত ভাষা ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা ব্যবহার করা শুরু হয়।

প্রশ্ন: বাংলা বাকারনের বর্তমান অবস্থা কী?

উত্তর: বাংলা বাকারনের বর্তমান অবস্থা সন্তোষজনক। বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনার ক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনার ক্ষেত্রে আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা ব্যবহার করা হচ্ছে।

প্রশ্ন: বাংলা বাকারনের ভবিষ্যৎ কী?

উত্তর: বাংলা বাকারনের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনার ক্ষেত্রে আরও অগ্রগতি হবে। বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনার ক্ষেত্রে আধুনিক পদ্ধতি আরও বেশি ব্যবহার করা হবে। বাংলা বাকারন রচনার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা আরও বেশি ব্যবহার করা হবে।


পদ থেকে কিছু বহু নির্বাচনী প্রশ্ন ঃ 


প্রশ্ন ১: শব্দের অর্থবোধক ক্ষমতা কেমন?

নির্দিষ্ট
অনির্দিষ্ট
অব্যক্ত
অনির্দিষ্ট ও ব্যক্ত
উত্তর: (ক) নির্দিষ্ট

প্রশ্ন ২: শব্দের অর্থের বিচারে শব্দের শ্রেণিবিভাগ কী?

বাস্তব ও রূপক
সর্বনাম ও বিশেষ্য
বিশেষ্য ও ক্রিয়া
সর্বনাম ও ক্রিয়া
উত্তর: (ক) বাস্তব ও রূপক

প্রশ্ন ৩: শব্দের গঠনগত বিচারে শব্দের শ্রেণিবিভাগ কী?

মূল শব্দ ও প্রত্যয়যুক্ত শব্দ
সর্বনাম ও বিশেষ্য
বিশেষ্য ও ক্রিয়া
মূল শব্দ ও উপসর্গযুক্ত শব্দ
উত্তর: (ক) মূল শব্দ ও প্রত্যয়যুক্ত শব্দ

প্রশ্ন ৪: সর্বনাম কী?

যে শব্দ অন্য কোনো শব্দের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে।
যে শব্দ কোনো বিশেষ বস্তু বা ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে তাকে বিশেষ্য বলে।
যে শব্দ কোনো কাজ বা অবস্থা প্রকাশ করে তাকে ক্রিয়া বলে।
যে শব্দ কোনো সম্পর্ক প্রকাশ করে তাকে অব্যয় বলে।
উত্তর: (ক) যে শব্দ অন্য কোনো শব্দের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে।

প্রশ্ন ৫: বিশেষ্য কী?

যে শব্দ কোনো বিশেষ বস্তু বা ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে তাকে বিশেষ্য বলে।
যে শব্দ কোনো কাজ বা অবস্থা প্রকাশ করে তাকে ক্রিয়া বলে।
যে শব্দ কোনো সম্পর্ক প্রকাশ করে তাকে অব্যয় বলে।
যে শব্দ অন্য কোনো শব্দের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে।
উত্তর: (ক) যে শব্দ কোনো বিশেষ বস্তু বা ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে তাকে বিশেষ্য বলে।

প্রশ্ন ৬: ক্রিয়া কী?

যে শব্দ কোনো কাজ বা অবস্থা প্রকাশ করে তাকে ক্রিয়া বলে।
যে শব্দ কোনো বিশেষ বস্তু বা ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে তাকে বিশেষ্য বলে।
যে শব্দ কোনো সম্পর্ক প্রকাশ করে তাকে অব্যয় বলে।
যে শব্দ অন্য কোনো শব্দের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে।
উত্তর: (ক) যে শব্দ কোনো কাজ বা অবস্থা প্রকাশ করে তাকে ক্রিয়া বলে।

প্রশ্ন ৭: অব্যয় কী?

যে শব্দ কোনো সম্পর্ক প্রকাশ করে তাকে অব্যয় বলে।
যে শব্দ কোনো বিশেষ বস্তু বা ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে তাকে বিশেষ্য বলে।
যে শব্দ কোনো কাজ বা অবস্থা প্রকাশ করে তাকে ক্রিয়া বলে।
যে শব্দ অন্য কোনো শব্দের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে।
উত্তর: (ক) যে শব্দ কোনো সম্পর্ক প্রকাশ করে তাকে অব্যয় বলে।

পদ পরিবর্তন থেকে প্রশ্ন ঃ

প্রশ্ন ১: পদ পরিবর্তন বলতে কী বোঝায়?

একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করাকে পদ পরিবর্তন বলে।
একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করাকে পদ পরিবর্তন বলে না।
পদ পরিবর্তন হলো একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করা।
পদ পরিবর্তন হলো একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করা না।
উত্তর: (ক) একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করাকে পদ পরিবর্তন বলে।

প্রশ্ন ২: পদ পরিবর্তনের কারণ কী?

বাক্যের অর্থ প্রকাশকে সুন্দর ও স্পষ্ট করার জন্য পদ পরিবর্তন করা হয়।
বাক্যের অর্থ প্রকাশকে অসুন্দর ও অস্পষ্ট করার জন্য পদ পরিবর্তন করা হয়।
বাক্যের অর্থ প্রকাশকে পরিবর্তন করার জন্য পদ পরিবর্তন করা হয়।
বাক্যের অর্থ প্রকাশকে অপরিবর্তিত রাখার জন্য পদ পরিবর্তন করা হয়।
উত্তর: (ক) বাক্যের অর্থ প্রকাশকে সুন্দর ও স্পষ্ট করার জন্য পদ পরিবর্তন করা হয়।

প্রশ্ন ৩: পদ পরিবর্তনের নিয়ম কী?

পদ পরিবর্তনের নিয়ম হলো, একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করার সময় পদটির অর্থ ও বিভক্তি পরিবর্তন করতে হয়।
পদ পরিবর্তনের নিয়ম হলো, একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করার সময় পদটির অর্থ পরিবর্তন করতে হয়।
পদ পরিবর্তনের নিয়ম হলো, একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করার সময় পদটির বিভক্তি পরিবর্তন করতে হয়।
পদ পরিবর্তনের নিয়ম হলো, একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করার সময় পদটির অর্থ ও বিভক্তি পরিবর্তন করতে হয় না।
উত্তর: (ক) পদ পরিবর্তনের নিয়ম হলো, একটি পদকে অন্য পদে পরিবর্তন করার সময় পদটির অর্থ ও বিভক্তি পরিবর্তন করতে হয়।

প্রশ্ন ৪: পদ পরিবর্তনের উদাহরণ কী?

"ছেলেটি খেলছে" বাক্যের "ছেলেটি" বিশেষ্য পদকে "যারা খেলছে" সর্বনাম পদে পরিবর্তন করা হয়েছে।
"ছেলেটি খেলছে" বাক্যের "ছেলেটি" বিশেষ্য পদকে "খেলা" ক্রিয়া পদে পরিবর্তন করা হয়েছে।
"ছেলেটি খেলছে" বাক্যের "ছেলেটি" বিশেষ্য পদকে "খেলায়" অব্যয় পদে পরিবর্তন করা হয়েছে।
"ছেলেটি খেলছে" বাক্যের "ছেলেটি" বিশেষ্য পদকে "খেলা" বিশেষ্য পদে পরিবর্তন করা হয়েছে।
উত্তর: (ক) "ছেলেটি খেলছে" বাক্যের "ছেলেটি" বিশেষ্য পদকে "যারা খেলছে" সর্বনাম পদে পরিবর্তন করা হয়েছে।

বিশেষ পদ থেকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন


প্রশ্ন ১: "গাছ" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

গাছের
গাছীয়
গাছওয়ালা
গাছজাত
উত্তর: (খ) গাছীয়

প্রশ্ন ২: "ঘর" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

ঘরের
ঘরওয়ালা
ঘরজাত
ঘরীয়
উত্তর: (খ) ঘরওয়ালা

প্রশ্ন ৩: "মাটি" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

মাটির
মাটিওয়ালা
মাটিজাত
মাটির মতো
উত্তর: (ক) মাটির

প্রশ্ন ৪: "পানি" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

পানির
পানিওয়ালা
পানিজাত
পানির মতো
উত্তর: (ক) পানির

প্রশ্ন ৫: "আকাশ" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

আকাশের
আকাশওয়ালা
আকাশজাত
আকাশী
উত্তর: (ঘ) আকাশী

প্রশ্ন ৬: "সূর্য" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

সূর্যের
সূর্যওয়ালা
সূর্যজাত
সূর্য্যোজ্জ্বল
উত্তর: (গ) সূর্যজাত

প্রশ্ন ৭: "চাঁদ" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

চাঁদের
চাঁদওয়ালা
চাঁদজাত
চাঁদোজ্জ্বল
উত্তর: (গ) চাঁদজাত

প্রশ্ন ৮: "তারা" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

তারার
তারওয়ালা
তারজাত
তারাখচিত
উত্তর: (খ) তারাওয়ালা

প্রশ্ন ৯: "নদী" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

নদীর
নদীওয়ালা
নদীজাত
নদীর মতো
উত্তর: (ক) নদীর

প্রশ্ন ১০: "পাহাড়" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

পাহাড়ের
পাহাড়ওয়ালা
পাহাড়জাত
পাহাড়ি
উত্তর: (ঘ) পাহাড়ি

প্রশ্ন ১১: "জঙ্গল" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

জঙ্গলের
জঙ্গলওয়ালা
জঙ্গলজাত
জঙ্গলী
উত্তর: (ঘ) জঙ্গলী

প্রশ্ন ১২: "দেশ" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

দেশের
দেশওয়ালা
দেশজাত
দেশী
উত্তর: (ঘ) দেশী

প্রশ্ন ১৩: "জাতীয়তা" বিশেষ্য পদকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন করলে কী হয়?

জাতীয়তার
জাতীয়তাওয়ালা
জাতীয়তাজাত
জাতীয়
উত্তর: (ঘ) জাতীয়


অনেক শিক্ষার্থী মনে করে যে, শেষ সময়ে ব্যাকরণ প্রস্তুতি করা সম্ভব নয়। কিন্তু এটি একটি ভুল ধারণা। সঠিকভাবে পরিকল্পনা করলে শেষ সময়েও ব্যাকরণ প্রস্তুতি করা সম্ভব।

ব্যাকরণ হলো ভাষার ভিত্তি। ভাষার সঠিক ব্যবহারের জন্য ব্যাকরণ জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পরীক্ষার আগে ব্যাকরণ প্রস্তুতি করা উচিত। শেষ সময়েও সঠিকভাবে পরিকল্পনা করলে ব্যাকরণ প্রস্তুতি করে ভালো ফল করা সম্ভব।


 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ